Inside of Bangladesh Army Tank MBT-2000

Inside of MBT -2000
Bangladesh Army bought 44 MBT-2000 from China.It was first time in histor of bangladesh in buying tanks.
Bangladesh army never bought tanks after it's independence after 1971.The tanks used by Bangladesh army are mostly captured of Iraqi Army during Operation Desert Strome and gifted by Middle East countries and Russia.

Bangladesh Army previously operated 232 tanks and around 50 of themes have gone beyond repair and service.Active number of tanks of Bangladesh Army was around 182.
After buying the total number of tanks increased up to around 220.


Inside of MBT -2000

Al khalid /MBT 2000

Inside of MBT -2000



Inside of MBT -2000



Inside of MBT -2000


Bangladesh Army Tank MBT-2000
Bangladesh Army Tank MBT-2000

Top Battle Tanks বিশ্বের সেরা ১০ টি ব্যাটল ট্যাংক

লেখেছেন তুষার মানব
যুদ্ধের রাজা ট্যাংক, ছোট বেলা থেকেই জেনে এসেছি । কিন্তু কখনো জানা হয়নি রাজাদের রাজা কে ? সেই রাজাদের খুজে বের করতেই আজকের এই প্রচেষ্টা ।

M1A2 Abrams
M1A2 Abrams


১.M1A2 Abrams (USA) :
ক্যান জানি এই ট্যাংকটারে আমার খুব ভাল্লাগে । পৃথিবীর সবচেয়ে সেরা ট্যাংক গুলোর একটি । ১৯৮৮ সাল থেকে তৈরি হওয়া এই ট্যাংক গুলোর নাম করন করা হয়েছিল General Greigton Abrams থেকে । এই ট্যাংক বর্তমানে USA(1500+),Kuwait(218),Saudi Arabia(373) এই তিনটি দেশে রয়েছে । M1A2 সুরক্ষা ব্যবস্থায় ইউরেনিয়াম মেশ ব্যবহার করা হয়েছে যেটা তাকে নিরাপদ করে তুলেছে । কিন্তু যেসব M1A2 কুয়েত ও সৌদি সেনা বাহিনীতে রপ্তানি করা হয়েছে সেগুলোতে এই ইউরেনিয়াম মেশ দেওয়া হয়নি । হান্টার কিলার সিরিজের এই ট্যাংকটিতে রয়েছে ১ টি 120 mm smoothbore Main Gun ও ৩ টি Machine Gun । 1500 hp multi fuel gas terbain ইঞ্জিনের এই ট্যাংকটির ওজন 62.5 ton । ৪ জন ক্রু নিয়ে সর্বোচ্চ 67 km/h স্পিডে একটানা 425 km পর্যন্ত যেতে পারে । কিছু কিছু M1A2 তে লেজার গাইডেড মিসাইল গুলোকে সনাক্ত ও তাদের নেটওয়ার্ককে জ্যাম করার ব্যবস্থা থাকে ।এই ট্যাংক বিখ্যাত হইল তার নিখুঁত লক্ষ্যভেদ,বিধ্বংসী ফায়ার পাওয়ার,নিজস্ব বর্ম ব্যবস্থা আর সহজ ম্যানুভারএবিলিটির জন্য । সবচেয়ে আশ্চর্যের খবর হল যে কোন প্রতিকূল পরিবেশে এই ট্যাংকের ইঞ্জিন রিপ্লেসড করা যায় মাত্র ৩০ মিনিটে । সাধে কি আর এইটারে 3rd Gen MBT(Main Battle Tank) কয় ? মাগার সামনের বছরেই এইটার 4th Gen M1A3 বের হইতাছে ।


Leopard2A7
Leopard2A7


২.Leopard2A7 (Germany) :
Leopard2A7 সর্ব প্রথম বের হয় ২০১০ সালে যেটা ছিল Leopard2A6 এর উন্নত সংস্করণ । এটাকে প্রধানত তৈরি করা হয়েছিল urban warefare ও conventional military operation এর জন্য । 120 mm smoothbore Main Gun সংযুক্ত এই ট্যাংকের ওজন 67.5 ton যেখানে ৪ জন ক্রু বসতে পারে । সাথে আরো ২ টা Machine Gun আছে যেগুলো হল 12.7 mm ও 7.62 mm । এই বার যদি ইঞ্জিনের চিপা গলিতে ঘোরাঘুরি করা যায় তাহলে জানা যায়, এটার ইঞ্জিন পাওয়ার হল 1500 hp, যেইটার oil ট্যাংকি ভইরা দিলে একটানা 450 km পর্যন্ত যাইব 72 km/h স্পিডে ।এই ট্যাংকের সামনে একটা ডযের ব্লেড আছে যেটা দিয়ে তার পথের সকল বাধা সরিয়ে এগোতে পারে । ২০১১ সালে সৌদি আরব জার্মানির কাছ থেকে ২০০ Leopard2A7 কিনে নেয় ( বুঝলাম না, সৌদি এত ট্যাংক দিয়া করে কি ? )

Challanger 2
Challanger 2



৩. Challanger 2 (UK):
Challanger 2 প্রধানত Chieftain MBT এর সাথে কম্বাইন্ড করে ব্রিটিশ আর্মির জন্য বানানো হয়েছিল । এটি সম্মুখ যুদ্ধে শত্রুদের বেশ ভাল রকমের প্রতিরোধ করে থাকে । এটাকে বিশ্বের সবচেয়ে সুরক্ষিত ট্যাংক বলা হয়ে থাকে । পুরো ট্যাংকটি Chobham Composite Armor দিয়ে ঢাকা । এখানে আছে 120 mm rifled Main Gun যা দিয়ে 4 km দূর পর্যন্ত নিখুঁত ভাবে লক্ষ্যভেদ করা যায় । ব্যাকআপ হিসেবে ২ টা Machine Gun তো আছেই । Challanger 2 এর মেশিনারীজ এর সাথে M1A1 Abrams ও Leclerc MBT এর মিল রয়েছে । ৪ জন ক্রু নিয়ে এটি সর্বোচ্চ 55 km/h ছুটতে পারে ।এটি বিখ্যাত তার যান্ত্রিক নির্ভরতার কারনে । বর্তমানে এটি UK(386) ও Oman Army(38) তে কমিশনড আছে ।

K2 Black Panther
K2 Black Panther



৪.K2 Black Panther (South Korea):
সাউথ কোরিয়ান বিজ্ঞানীদের গবেষণায় ১৯৯৫ সাল থেকে K সিরিজের তৃতীয় প্রজন্মের ট্যাংক K2 Black Panther । চীন বা নর্থ কোরিয়ার যে কোন ট্যাংকের চেয়ে এই K2 অনেক উন্নত । নিজস্ব সুরক্ষা ব্যবস্থায় এখানে আছে Explosive Reactive Armor(ERA) যা আমেরিকান M1A2 Abrams এর সাথে তুলনীয় । ২ টি machine Gun সহ এখানে আছে latest german 120 mm Main Gun যা দিয়ে সর্বোচ্চ 4km পর্যন্ত ফায়ারিং করা যায় । Advance Fire Controler এর সাহায্যে এই ট্যাংক নিজ থেকেই কাছা কাছি দূরতের যে কোন যানবাহন ও তুলনামূলক নিচ দিয়ে উড়ে যাওয়া হেলিকপ্টারকে ফালায়া দেওয়ার সামর্থ্য রাখে । যদিও এই ট্যাংক এখনও মিলিটারী সার্ভিসে অফিসিয়ালি রিলিজ হয় নাই তবুও আশা করা যায় ২০১৪ র মার্চে এই ট্যাংকের রেগুলার দেখা পাওয়া যাবে ।এই ট্যাংকের টেকনলজি ব্যবহার করে তুরস্ক সেনাবাহিনীতে তৈরি হচ্ছে A1tay MBT ।


Merkava MK4
Merkava MK4


৫.Merkava MK4 (Israel) :
এই হালারা চীজ একটা । অন্যান্য দেশ গুলোর ট্যাংকের ইঞ্জিন থাকে পেছনের দিকে আর এই হালারা সামনের দিকে ফ্রন্ট মাউন্টেড ইঞ্জিন বসায়া দিছে । আর ঠিক এই কারনেই এই ট্যাংক ক্রুদের সেফটি বাড়ছে বহুগুনে । সকল Merkava সিরিজের ট্যাংক গুলো যুদ্ধাবস্থায় মালামাল ও সৈন্য পরিবহনে সক্ষম । অন্য দেশের ট্যাংক গুলোতে যেখানে ৩-৪ ক্রু এর বেশি বসার কোন ব্যবস্থাই নাই সেখানে এই ট্যাংকে অ্যামুনিশন আনলোড অবস্থায় ১০ জন পর্যন্ত সৈন্য বহন করা যায় । Main Gun হিসেবে 120mm smoothbore ছাড়াও ১টি ATGW (Anti Tank Guided Missiles Weapons) ও ২ টি Machine Gun আছে । ৩৬০ টার মত এই মাল ইসারাইল বানায়া রাখলেও ১ টা মালও তারা অন্য দেশের কাছে বেচব না বইলা নোটিশ ঝুলায়া রাখসে ।


 TK-X (Japan)
TK-X (Japan)



৬. TK-X (Japan) :
জাপানের সবচেয়ে হালকা ও উন্নত প্রযুক্তির ট্যাংক এই TK-X । মাত্র ৪৪ টন ওজনের এই MBT গুলো স্ট্যান্ডার্ড কমার্শিয়াল ট্রেইলার দিয়ে স্থানান্তর করা যায় । এর মেইন কনট্রাক্টর হল মিতসুবিশি হেভি ইন্ডাস্ট্রিজ । অন্যান্য ট্যাংকের মতোই এটায় আছে 120 mm smoothbore মেইনগান ও দুটো মেশিনগান । নিজস্ব সুরক্ষার ব্যবস্থার কথা বলতে গেলে তুলনা করা যায় জার্মানির Leopard 2A5 ও ফ্রান্সের Leclerc এর সাথে । ২০১২ সালে জাপানী সেনা বাহিনীতে এমন ১৩ টি ট্যাংক অন্তর্ভুক্ত করা হয় । আর এই ট্যাংক গুলো শুধু জাপানের হাতেই থাকবে কারণ জাপানের আইন অনুযায়ী সামরিক যন্ত্রাদি রপ্তানি করা যায় না ।


Leclrec
Leclrec



৭. Leclrec (France) :
১৯৯১ সাল থেকে GIAT ইন্ডাস্ট্রিজ এর মাধ্যমে তৈরি হওয়া Leclrec এর নাম করন করা হয় ফ্রেঞ্চ আর্মির জেনারেল Philip Jacques Leclerc এর নাম অনুসারে । হান্টার কিলার সিরিজের এই ট্যাংকটিকে সুরক্ষিত করে রাখে স্টিল,সিরামিক আর কেভলার এর মিশ্রণে তৈরি আর্মার । ১ টা মেইন গান সহ ২ টা মেশিন গান ফিট করা আছে । এই ট্যাংকের একটা আরবান ভার্সন আছে যেটা Leclerc AZUR নামে পরিচিত । এটা দিয়ে যূদ্ধ করা ছাড়াও রিকভারি ও ইঞ্জিনিয়ারিং ভেহিকল ও ট্রেইনিং ট্যাংক হিসেবে ব্যাবহার করা হয় । এখন পর্যন্ত ফ্রান্সের কাছে এই ট্যাংক আছে ৪০৮ টি আর আরব আমিরাতের কাছে আছে ৩৮৮ টি ।




T-90 MS Tagil
T-90 MS Tagil


৮.T-90 MS Tagil (Russia) :
রাশিয়ার এখন পর্যন্ত সবচেয়ে মানসম্মত ট্যাংক যেটা বিশ্ব বাজারে কমার্শিয়ালি সবচেয়ে জনপ্রিয় । যদিও এটা পশ্চিমা দেশের ট্যাংক গুলোর মত এত উন্নত নয় তবুও এটিতে দরকারি সকল প্রকার টেকনোলজির উপস্থিতি দেখা যায় এবং এটার খরচ সব দিক দিয়ে খুবই কম ।লং রেঞ্জ টার্গেটে তেমন একটা কার্যক্ষম না হলেও স্বল্প দূরতের ক্ষেত্রে পুরাই ১ নাম্বার । একটা করে মেইনগান ও মেশিনগান থাকার পরেও এটায় আছে একটা ATGW(anti tank guided missiles weapon) যেটার সাহায্যে ৪-৫ কিঃ মিঃ এর মধ্যে যে কোন যানবাহন এমনকি নীচ দিয়ে উড়ে যাওয়া হেলিকপ্টার ধ্বংস করতে পারে । এটি পানির ভেতর দিয়ে ৫ মিটার গভীরতায় খুব সহজে চলাফেরা করতে পারে । বর্তমানে এই ট্যাংক গুলো আছে রাশিয়া (৭০০), ভারত(৬২০), আলজেরিয়া(৩০৫), আজারবাইন(২০), তুর্কিমেনিস্তান(৪০) ও ভেনেজুয়েলায় (৫০-১০০) ।


Oplot-M
Oplot-M


 

৯.Oplot-M(Ukraine) :
Oplpt-M হল Oplot সিরিজের T-84 এর আধুনিক সংস্করন যেটা ২০০৯ সালে সীমিত আকারে উৎপাদন শুরু হয় । সোভিয়েত ইউনিয়ন থেকে বিচ্ছিন্ন হবার পরেই ইউক্রেইন এর গবেষণা শুরু করে, যদিও ২-৩ টা অমিল বাদে পুরা ট্যাংকটাকে রাশিয়ান T-90 MS Tagil এর কার্বন কপি বলা যায় । যে কয়েকটা অমিলের কারণে একে সেরা দশে নিয়ে আসা হয়েছে সে গুলো হল- ট্যাংকটিতে Nozh-2 আর্মর লাগানো রয়েছে যা tandem warhead থেকে একে রক্ষা করে থাকে । একটি 125 mm মেইনগান, ২ টি মেশিনগান ছাড়াও এটায় আছে শক্তিশালী Atg সিস্টেম । এখন পর্যন্ত এই সিরিজের মাত্র ১০ টি ট্যাংক আছে ওই দেশের সেনাবাহিনীতে ।



 Type-99
Type-99


১০. Type-99 (China) :
যদি সেরা ১০ টি ট্যাংকের মধ্যে রেস লাগানো হইত তাহলে ১ নং জায়গাটা দখল করত এই চাইনিজ মালটা । অন্যান্য ট্যাংক গুলো যেখানে ৫৫-৭২ km/h স্পিডে ছুটে সেখানে এই মাল ছুটে ৮০ km/h স্পিডে ।রাশিয়ান আর পশ্চিমা দেশের ট্যাংক গুলোর ডিজাইন ও প্রযুক্তির সাহায্য নিয়ে এই ট্যাংক বানানো হয়েছে । এইটার সুরক্ষা ব্যবস্থা পুরাইটাই জার্মানির Leopard 2A5 এর মত । এটার 125mm মেইনগান হুবুহু কপি করা হয়েছে রাশিয়ান ডিজাইন থেকে যদিও মেশিনগান দুইটা নিজেরাই ডিজাইন করেছে । Atg সিস্টেমটার সাথে রাশিয়ান T-90 এর Atg সামঞ্জস্য রয়েছে । এটার ইউনিক লেজার প্রটেকশন সিস্টেম অন্য ট্যাংক বা হেলিকপ্টার এর Atg কে বাধা দিয়ে থাকে । এক একটি ট্যাংকের উচ্চ মুল্যের কারণে চিনে এখন মাত্র ২০০ টি এই সিরিজের ট্যাংক অপারেশনাল আছে ।


অনেক তো কইলাম বিদেশি ট্যাংকের গুন গান । আয়েন দেহি এই বার আমাগো দেশি ট্যাংকের লগে মোলাকাত করি ।



 MBT-2000 (Bangladesh)

MBT-2000 (Bangladesh)

MBT-2000 (Bangladesh) :
চীন থেকে ৪৪ টি MBT-2000 ট্যাংক আমদানী করে বাংলাদেশ । এই সিরিজের ট্যাংক চীন ও পাকিস্তান আলাদা ভাবে তৈরি করে থাকে । পাকিস্তানে এই ট্যাংকের নাম আল খালিদ । ডিজাইনের দিক থেকে এই ট্যাংকটি রাশিয়ান ও পশ্চিমা দেশের ট্যাংক গুলোর চেয়ে সাইজে ছোট । মাগার এই ছোট ট্যাঙ্কেও আছে 125mm মেইনগান, ২ টা মেশিনগান আর স্মোক গ্রেনেড লাঞ্চার । ৪৬ টন ওজনের এই ট্যাংক সর্বচ্চো 70 km/h স্পিডে ছুটতে পারে ।১২০০ hp ডিজেল ইঞ্জিন নিয়ে একটানা ৫০০ km পর্যন্ত যেতে পারে । পানি পথে সর্বচ্চো ৫ মিটার গভীরতায় এই ট্যাংক চলাচল করে । সুরক্ষার জন্য এতে আছে কম্পজিট ও এক্সপ্লোসিভ রিআক্টিভ আর্মর । বর্তমানে বাংলাদেশসহ শ্রীলংকা, মরক্কো ও পাকিস্তানে এই সিরিজের ট্যাংক অপারেশনাল রয়েছে

Parts of Abrams M1 tank




Durjoy Class Stealth Corvette BNS Durjoy


Durjoy Class Stealth Corvette BNS Durjoy
Durjoy Class Stealth Corvette BNS Durjoy



Durjoy Class corvette is the semi stealth corvette of Bangladesh Navy


The Durjoy class consists of two corvettes built for the Bangladesh Navy, designed in response to the Government of Bangladesh's long term plan of modernizing the armed forces of Bangladesh to make it a three-dimensional deterrent force.
The ship was built by Wuchang Shipyard in China. The ship is of 64 meter length with a displacement of 650 tonnes with a Bulbous bow suggests these ships are to patrol the vast sea area of Bangladesh. The design also suggests the ships are very stable in heavy seas and has speed and range to support long missions. A JRCSS combat management system (CMS) with at least three multifunction consoles is fitted. The LPC are powered by triple Pielstick diesels driving three screws for a top speed of 28 knots. Range is 2500 nautical miles (nm) and endurance with a crew of 60 is 15 days. According to CSOC officials speaking to Defense Media Network at LIMA 2013, these are cost-effective warships, able to perform strike missions at ranges of about 40 kilometers.


Durjoy Class Stealth Corvette BNS Durjoy                                    
Specification:


 Displacement:650 Ton
Complement: 60 personnel
Armament:

2 x 2 C-704 AShM;
1 x H/PJ-26 76 mm main gun, forward;
2 x Type 730B 6-barrel 30 mm CIWS;
2 x 6 Super Barricade chaff launchers
Torpedo launchers

Sensors and processing systems:
SR-60 search radar
ESS-3 bow mounted sonar
TR-47C gunfire control radar

Propulsion: 2 shafts, 2 diesels
Speed: 28 knots (52 km/h)
Range: 2500 nautical miles
Endurance: 15 days
Displacement: 650 tonnes
Length: 64 m (210 ft)


SR-60 search radar is a version of Type 360 air search radar.
ESS-3 bow mounted sonar has a detection range of 35 Km

In Service:
  • BNS Durjoy
  • BNS Nirmul
 Bangladesh Navy has a plan of 8 ships and 4 of them will be made in Khulna Shipward.

Durjoy Class Stealth Corvette BNS Durjoy

Durjoy Class Stealth Corvette BNS Durjoy



Durjoy Class Stealth Corvette BNS Durjoy

Durjoy Class Stealth Corvette BNS Durjoy





Durjoy Class Stealth Corvette BNS Durjoy


Pakistan Navy also uses 550 ton First Attack Craft  (FAC) Missile PNS Azmat Class
Azmat class FAC are armed with 8 C-802A missile of 189 km range while Bangladesh Navy's Durjoy Class C-704 has 35km only.

PNS Azmat
PNS Azmat



Mig-29 মিগ-২৯ যুদ্ধ বিমান, অতীত ও ভবিষ্যতের আধুনিক বিমান

মিগ-২৯
মিগ-২৯
মিগ-২৯ রাশিয়ার তৈরি একটি তৃতীয় প্রজন্মের জঙ্গি বিমান। নির্ভরযোগ্য কার্যক্ষমতার জন্য এর ডাকনাম রাখা হয়েছে ফুলক্রাম। অনেক বিশেষজ্জ এই বিমান কে মাল্টি রোল ফাইটার ও বলে থাকে।সত্তর দশকের প্রথম দিকে মিকোয়ান ডিজাইন ব্যুরো এই জঙ্গি বিমানের নকশা তৈরি করে, এবং ১৯৮৩ খৃস্টাব্দে তৎকালীন সোভিয়েট রাশিয়ার বিমান বাহিনী বহরে এই বিমান যুক্ত করা হয়। ১৯৯১,৯৫,৯৮,২০০১ সালে বিমান গুলোকে অনেক আপগ্রেড করা হয়েছে।তবে প্রোটোটাইপ ডিজাইন ও ডেভেলপমেন্টের অনেক কিছু আমেরিকাও করেছে। বর্তমানে এটি পৃথিবির সেরা বিমান মডেলের একটি।


বর্ননাঃ
• বৈমানিক : ১ জন
• দৈর্ঘ্য : ৫৭ ফুট(১৭.৩৭ মি)
• উচ্চতা : ১৫ফিট ৬ ইঞ্চি(৪.৭৩মি)
• খালি অবস্হায় ওজন : ১১০০০ কেজি
• বোঝাই অবস্হায় ওজন : ১৬৮০০ কেজি
• সর্বোচ্চ উড্ডয়ন ওজন : ২১০০০ কেজি
• শক্তির উৎস : ২টি ক্লিমোভ আরডি-৩৩কে আফটার বার্নিং টার্বো ফ্যান
• সর্বোচ্চ গতিসীমা : ২৪৪৫ কিঃমিঃ/ঘণ্টা(১৫১৮ মাইল/ঘণ্টা)
• পাল্লা :৭০০ কিঃমিঃ(যুদ্ধাবস্হায়)২৯০০ কিঃমিঃ (ফেরি)

• ১*৩০মিমি জিএসএইচ-৩০-১ কামান(১৫০ রাউন্ড).
• সর্বোচ্চ ৩৫০০ কেজি ওজনের অস্ত্র ৬টি এন্টি এয়ার ক্রাফট মিসাইলসহ .
• সাইড উইন্ডার মিসাইল/ রাডার গাইডেড মিসাইল ব্যাবহার করা যায়।
• মারভিক(৬০০ পাউন্ড),হারপুন(৫০০ পাউন্ড) বোমা ব্যাবহার করা যায়।
• সব ধরনের জি পি এস গাইডেড মিসাইল ও বোমা মারা যায়।
এ ছাড়াও আরো কিছু উটিলিটি রয়েছে, বিভিন্ন ভাবে রাডার কে ফাকি দেয়া, মিসাইল থেকে নিজেকে রক্ষার জন্য অতি দ্রুত টার্ন নেয়া। সমুদ্রের জাহাজে অনেক উচু থেকে আঘাত করা। শত্রু বাহিনীর উপর অতি দ্রুত বোমা মেরে দেয়া। বিশাল ট্যাঙ্ক বহরকে বোমা মেরে উড়িয়ে দেয়া।অতি দ্রুত মিশন শেষ করে নিরাপদে ফিরে আসা। এই সুবিধা গুলো মিরেজ,এফ-১৪ সহ অনেক আধুনিক বিমানে নেই। তাই অনেক শক্তিধর দেশ এই বিমানকে লালন পালন করে থাকে। এই বিমান ম্যান্টেইন্যান্স অনেক ব্যায় বহুল।
আমাদের গর্বের বিষয় বাংলাদেশ বিমান বাহিনীতেও প্রায় ১ ডজন এই বিমান রয়েছে। প্রতিবেশী মহাশক্তিশালী ভারত আমাদের আক্রমন করলে, বাংলাদেশ যে টুকু প্রতিরোধ গড়ে তুলবে, এই বিমান তার মধ্যে অন্যতম সাহসিকতা দেখাবে।
ইরাক-ইরান যুদ্ধে, ইরান এই বিমান ব্যাবহার করে সাদ্দাম সেনাবাহিনীর বিপক্ষে অনেক সাফল্য পেয়েছিলো। ইসরাইল এই বিমান দিয়ে মিশর, জর্দান ও সিরিয়ার বিপক্ষে যুদ্ধে জয়লাভ করেছে। ভারত কারগিল যুদ্ধে পাকিস্তানের বিপক্ষে ব্যাবহার করে যুদ্ধের মোর ঘুরিয়ে দিয়েছিলো।
পৃথিবির মাত্র কয়েকটি দেশ এই বিমান ব্যাবহার করেঃ
১) ইরান ২) ভারত ৩) রাশিয়া ৪) আমেরিকা ৫) ইসরাইল ৬)কিউবা ৭) হাংগেরী ৮)পোল্যান্ড ৯) মালোয়েশিয়া ১০) কাজাখিস্তান ১১) সারবিয়া ১২) বাংলাদেশ, সহ আরো কয়েকটি দেশ।
বিভিণ্ণ মডেলঃ
১)মিগ-২৯ এম ২) মিগ-২৯কে ৩)মিগ-২৯ এস এম টি।
মুল্যঃ ২৯-৩৫ মিলিয়ন ডলার প্রতিটি।
বর্তমানেঃ আমেরিকার তৈরি, এফ-১৬ মাল্টিরোল জেট এবং এফ-২২ রেপ্টর তৈরির পর এই বিমান পিছিয়ে পড়েছে। বিমান যুদ্ধের দক্ষতায় এফ-১৬ ও এফ-২২ আরো অনেক ভালো এবং বিস্ময় কর এবং অবাক করার প্রযুক্তি।তারপরো মিগ-২৯ অনেক দেশের বিমান বাহিনীর কাম্য।আমাদের সার্বভৌমত্ত রক্ষার জন্য কমপক্ষে ৩০০ মিগ থাকা উচিত সাথে সেনা ও নৌ বাহিনিকেও আধুনিক করা উচিত।
ধন্যবাদ সবাইকে।

Bangladesh vs Myanmar ইরান বনাম ইসরাইল, মিয়ানমার বনাম বাংলাদেশ


Myanmar Navy Ships
Myanmar Navy Ships
 লেখক মুহাম্মদ মোস্তাফিজুর রহমান
আমার এ আলোচনার কারণ আসলে ইরান-ইসরাইল না, আসল উদ্দেশ্য বাংলাদেশ- মিয়ানমার যুদ্ধ সম্ভাবনা র উপর ।

২০০৮ সালে এবং ২০০৯ সালেও বাংলাদেশ এবং মিয়ানমার প্রায় যুদ্ধে জড়িয়ে পড়েছিল।

যতদূর জানা যায় , বাংলাদেশ সীমান্তে মিয়ানমার বিশাল সেনাবাহিনীকে প্রস্তুত করায় আর বাংলাদেশের অমীমাংসিত সমুদ্রব্লকের অদূরেই অবস্থান নেয় মিয়ানমারের যুদ্ধজাহাজ। এই পরিস্থিতিতে বাংলাদেশ সরকারের ভূমিকা প্রশংসনীয়। বাংলাদেশ একিসাথে সামরিক এবং কুটনৈতিক ততপরতা শুরু করে। সীমান্তে ততকালীন বিডি আর, আর ভেতরে ভেতরে মিলিটারি প্রিপারেশন আর সমুদ্রে বাংলাদেশের ৩ টা ফ্রিগেট প্রবেশ করে।

 
বাংলাদেশ সরকারের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা মিয়ানমারের সামরিক জান্তা র সাথে আলোচনায় বসে এবং এতদঞ্চলে স্থিতাবস্থা ফিরিয়ে আনতে চীন গুরূত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।

এরপর আরো ৩ টা বছর পার হতে চলল। বিভিন্ন ওয়েবসাইট ঘেটে জানা যায়, সামনে যুদ্ধ লাগতে পারে, এই আশংকায় ২ দেশ ই তাদের সামরিক, বিমান এবং নৌ সক্ষমতা বাড়াতে থাকে। মিয়ানমার সম্পর্কে জানা যায় তারা সীমান্ত সংলগ্ন এলাকায় বাংকার খোড়া শুরু করেছে প্লান মাফিক, এমন কি তারা অনেক গ্যারিসন ও সম্ভবত সরিয়ে আঞ্ছে এদিকে। একি সাথে উত্তর কোরিয়া এবং চীনের সহায়তায় পাহাড়ের ভিতরে পারমাণবিক চুল্লী তৈরি শুরু করেছে বলেও জানা যায়। বিমান সংগ্রহের দিকে ও আছে তাদের নজর।

পক্ষান্তরে দেখা যায় বাংলাদেশ তাদের নৌবাহিনী কে শক্তিশালী করতে চায়। এজন্য হেলিকপ্টার, মেরিটাইম প্লেন, ২০২০ সালের মাঝে সাবমেরিন যুক্ত করার পরিকল্পনা, এর মাঝে ব্রিটিশ ৩ টা পুরানো জাহাজ কে সংগ্রহ করে ঘষামাজা করে উপযুক্ত করে বাংলাদেশ নৌবাহিনী র জন্য উপযুক্ত করে নেয়া , আরো অনেক কাজ চলছে।

 

Stealth Ship of Myanmar Navy F 12
Stealth Ship of Myanmar Navy F 12



শান্তি মিশনে কাজ করার কারণে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী এবং বাংলাদেশ সরকার অনেক বৈদেশি মুদ্রা অর্জন করছে ঠিক ই, বাংলাদেশের অনেক জাহাজ রক্ষনাবেক্ষন ও এই টাকায় করা হচ্চে হয়ত, বাংলাদেশের নৌবাহিনী সামরিক বাহিনীর সদস্যরা অনেক অত্যাধুনিক জিনিস চালাতে পারছেন তো ঠিক ই, কিন্তু বাংলাদেশ আসলে কি সামরিক দিকে দিয়ে এখনো শক্তিশালী ?

এছাড়া ওই সময়ে আরো দেখা গেছে, বৈদেশিক নীতিতে আমাদের অবস্থা "ধরি মাছ না ছুঁই পানি" র কারণে যুদ্ধের সময় আমদের সত্যিকার বন্ধু রাষ্ট্র একজন ও নেই। এমনকি আমাদের দেশের অবস্থান একেবারে নিম্নভূমি বা সমতল ভূমিতে হওয়ার কারণে শত্রু বিমান বা মিসাইলে আঘাতে প্রচুর ক্ষতি হওয়ার সম্ভাবনা আছে।

আবার যুদ্ধ যদি আমরা ফুল স্কেল এ করি , তাহলে সে যুদ্ধ আমাদের কতদিন চালানোর সামর্থ্য আছে সেটা ও একটা ব্যাপার।
Bangladesh Navy submarine



আমি রাষ্ট্র নেতা ও না, বিরোধী দলীয় নেতা না, সামরিক বিশেষজ্ঞ বা এনালিস্ট ও না, তবে এসব ব্যাপারে কৌতুহলী। আর যেহেতু বাংলাদেশ ২০০৮ সালে একেবারে মিয়ান্মারের সাথে যুদ্ধে জড়িয়ে পড়ার দ্বারপ্রান্তে চলে গিয়েছিল, আমি ভরসা রাখতে চাই, আমাদের গর্ব বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর উপর এবং বাংলাদেশ থিংক্ট্যাংকের উপর।


চারিদিকে গুজব চলছে ইরানের উপর সম্ভাব্য ইসরায়েলী হামলা নিয়ে। এটা কে বলা হচ্ছে Preemptive strike on Iran's nuclear facilities. ইসরাইল যেমন ইরানের উপর হামলা কে খুব ই সম্ভাব্য বলতেছে, একি ভাবে ইরান ও ইসরাইলের এ হুমকি কে একটু কম ই গুরুত্ব দিচ্ছে। কিন্তু এ অঞ্চলে আরেকটা যুদ্ধ আসলেই হবে কিনা, তা নিশ্চিত না, কিন্তু যদি হয়, তা কি আসলে তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ শুরু করতে পারে ? আমার মত মানুষ যারা যুদ্ধের ইতিহাস পড়ে উত্তেজনা বোধ করি, কিন্তু সত্যিকার যুদ্ধে জড়িয়ে পড়তে চাই না, তাদের জন্য তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের সামান্যতম সম্ভাবনা ও কিছুটা চিন্তার কারণ। তবে এ ২ দেশ ই অনেক দিন ধরে নিজেদের প্রস্তুত করছে।বছরের পর বছর ধরে নিজেদের প্রস্তুত করছে, আরো উন্নত করছে। সামনের সপ্তাহে বা তার পরের সপ্তাহে আন্তর্জাতিক আণবিক কমিশনের রিপোর্টের উপর নির্ভর করেই হয়ত বিশ্বশক্তি তাদের পরবর্তী কর্মপন্থা ঠিক করবে।

Bangladesh Military Power বাংলাদেশের সমর শক্তি

বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর


বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর
  সর্বমোট জনশক্তি ঃ ১৮0,000 এর কাছাকাছি

যুদ্ধাস্ত্রসমূহ

Main Battle Tank ২২২ টি
Light Tank ১৪ টি
Armoured Personnel Carrier ৮২৮ টি
Mortar ৩০০ +
Howitzer ৩৭০+
Self Propped Howitzer ১৮
Multiple Rocket Launcher ২২ +
ATGM ১৫০+ টি




Surface to Air Missile Launcher ২১ +
Aircraft ১১

এছাড়াও বেশ কিছু এন্টি ট্যাঙ্ক গান এবং এন্টি এয়ার ক্রাফট মিসাইল রয়েছে

বাংলাদেশ নৌবাহিনী

 বাংলাদেশ নৌবাহিনী
সর্বমোট জনশক্তি ঃ ১৫০০০

যুদ্ধাস্ত্রসমূহ

Guided Missile Frigate 4
Frigate 2
Corvette 4
Offshore Patrol Vessel 11
Fast Attack Craft (Missile) 9
Fast Attack Craft (Torpedo) 8
Fast Attack Craft (Anti Submarine Warfare) 4
Fast Attack Craft (Gun) 9
Fast Attack Craft (Patrol) 15
Rapid Response Boat 16
Training Ship 1
Mine Warfare 5
Amphibious Warfare 11
Auxiliaries 24
Aircraft  4

এছাড়াও রয়েছে অনেক এন্টি শিপ মিসাইল , এবং টর্পেডো





 বাংলাদেশ বিমানবাহিনী
 বাংলাদেশ বিমানবাহিনী
মোট জনশক্তি ঃ ১১০০০

বিভিন্ন ধরনের ১৬০ টি প্লেন এবং ৫০ টার মর হেলিকপ্টার রয়েছে

এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য

MiG-29 ৮ টি
F-7 Air Guard ৪১ টি
A-5 Fantan ৭ টি
L-39 Albatros ৭ টি
FT-6 Farmer ৬ টি

হেলিকপ্টার ঃ

Mi-17 Hip ২২ টি
Bell 212 ১৬ টি
Mi-171 Hip ৩ টি
C-130 Hercules ৪ টি
An-32 Cline ৩টি

Special Force পৃথিবীর কয়েকটি সেরা কমান্ডো টিম

Special Forces

প্রত্যেক সেনাবাহিনীতে বিশেষায়িত এক ধরনের যোদ্ধা থাকে যাদের কমান্ডো নামে অভিহিত করা হয়। এরা যে কোন পরিস্থিতে যে কোন স্থানে যুদ্ধ করতে সক্ষম। চলুন দেখি পৃথিবীর ভয়ঙ্কর কিছু কমান্ডো বাহিনী

স্পেৎনাজ
স্পেৎনাজ
দুনিয়ার যত কমান্ডো বাহিনী আছে তার মধ্যে স্পেৎনাজ এর বিষেশত্ব হল এদের ট্রেনিং এর ধরন। দুনিয়ের স্বাভাবিক যত প্রশিক্ষন আছে তা এরা তো নেয়ই, আর নেয় ব্যাথা সহ্য করার স্পেশাল ট্রেনিং। ট্রেনিং এর সময় অবশ্যই এদের শরীরের কোন একটা অংশ ভেঙ্গে ফেলা হয় যেটা এদের ট্রেনিং এর অংশ। এদের দাবী হল ব্যাথাকে ভয় পেয় না, ব্যাথাকে আনন্দ পাওয়ার উপকরন হিসাবে দেখ। দুনি্যার আর কোন কমান্ডো গ্রুপের মধ্যে এই বিভৎস ট্রেনিং নাই।

এই পৈশাচিক অংশের মধ্যে আছে পাজরের হাড়, আঙ্গুল, মেরুদন্ড ভেঙ্গে ফেলা, এটা কমান্ডো ট্রেনিং এর শেষ পর্যায়ে ঘটে পরে চিকিৎসা করে ভাল হলে সে এক জন স্পেৎনাজ হয়। এরা রুম টু রুম বা মুখোমুখি যুদ্ধে দুনিয়েরা শেষ্ঠ। এরা কমান্ডো অভিযানের পাশাপাশি খুব উচ্চপদস্থ রাজনৈতিক নেতাদের বডিগার্ড হিসাবে ও নিয়োজিত। নিশ্চয় ই বলতে হবেনা স্পেৎনাজ রশিয়ার এলিট বাহিনী।

ফ্রেঞ্চ ন্যাভাল কমান্ডো

ফ্রেঞ্চ ন্যাভাল কমান্ডো
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্বের অফিসার জ্যকুইস দ্য কস্তার হাত ধরে ফ্রেঞ্চ ন্যাভাল কমান্ডো গ্রুপ প্রতিষ্ঠা লাভ করে। এরা নিজেদের কে ‘বেরেতস ভার্ত’ নামে পরিচয় দেয়। ফ্রেঞ্চ ন্যাভাল কমান্ডো ছটি ফরর্মেশনে বিভক্ত, Hubert, Trepel, de Montfort, de Penfentenyo, Jaubert, and Kieffe। প্রত্যেক ফরর্মেশন আলাদা আলাদা যুদ্ধে বিশেষজ্ঞ, কেউ আন্ডার ওয়াটার যুদ্ধে, কেউ ক্লোজ কমব্যাটে, কেউ স্নাইপিংয়ে, স্নাইপিংয়ে বিশেষজ্ঞরা আবার মিসাইল ছোড়ায় ও ওস্তাদ।

মারসক (MARSOC)

মারসক (MARSOC)
এক মাত্র ইউ এস মেরিনের স্পেশাল অপারেশন গ্রুপের সদস্যরা এই বাহিনীতে আসার যোগ্যতা রাখে। এদের প্রাথমিক মিশন হল ঝুকিপূর্ন ক্ষেত্র পরিদর্শন সরাসরি এ্যাকশন, বিদেশে গোপনে ঢুকে যুদ্ধ পরিচালনা করা।

এদের ট্রেনিং চারটি ফেজএ বিভক্ত, ফেজ ওয়ান training, survival, evasion, resistance, escape (SERE), এরা বরফ থেকেও আগুন উৎপন্ন করতে পারে, বরফকে হাতের তালুতে নিয়ে গরম করে বিশেষ প্রক্রিয়ায় লেন্সের আকৃতি দিয়ে সেই লেন্সকে ম্যাগনিফাইয়িং গ্লাস হিসাবে ব্যাবহার করে সৌর শক্তির সাহায্যে আগুন ধরায় পুরো প্রক্রিয়াই কোন রকম কোন মানুষ্য তৈরী যন্ত্রপাতি ব্যাবহার করা হয় না। এরপর তাদের শুরু হয় ফিজিক্যাল ট্রেনিং নেয়া আর খালি হাতে যুদ্ধ প্রশিক্ষন। খালি হাতে যুদ্ধের মধ্যে Jeet Kune Do, Wing Chun, Karate, Jiu-Jitsu, even Pankration. Then, Sayoc Kali। সায়ক কালি হল ফিলিপিনোদের বিশেষ চাকু ফাইট।

ফেজ টুতে হল, লক্ষ্যভেদে পারদর্শীতা, পানির নীচে বিস্ফোরক বসানো, ঝুকিপূর্ন এলাকা ঝুকিহীন ভাবে ঘুরে আসা। ফেজ থ্রি হল ফেজ টুর কন্টিনিউশন কিন্তু সাথে রেডিও বাবহার ও সাটেলাইট ব্যাবহার এর এ্যাডভান্স ট্রেনিং। ফেজ ফোর হল ‘anything goes’। যে কোন পরিস্থতিতে যে কোন ধরনের বিপদের মুখোমুখি হওয়া। এর পরেই একজন মারসক কমান্ডো আত্মপ্রকাশ করে।

এম আই-৬

এম আই-৬
জেমস বন্ডের সংস্থা। এ সংস্থা এম আই-৫ এর সাথে খুব গোপনে কাজ করে, এদের কাজের অন্যতম কাজ হল কাউন্টার ইন্টেলেজিন্স, কাউন্টার এসপিওনাজ। এম আই-৬ এর এজেন্টার সারা দুনিয়ায় ছড়িয়ে আছে এদের কাজ হল ব্রিটেনের বিরুদ্ধে যে এই কাজ করবে তাদের সে খানে খুন করা।

এদের হেডকোয়ার্টার হল লন্ডনের ভক্সহল ক্রস। এখানে যেয়ে আপনি যদি জিজ্ঞেস করেন বন্ডের ব্যাপারে, তাদের এক মাত্র মুখস্ত উত্ত্র শুনবেন ‘নো বন্ড, ওহ শিট ভেরী বোরিং জব’। এর যখন অপারেশনে যায় সম্পূর্ন গেজেট ( মারানাস্ত্র) সজ্জিত হয়ে যায় আসলে জেমস বন্ড কিন্তু বাস্তবতার নিরিখেই লিখিত।

সায়াতেত ১৩

 সায়াতেত ১৩
এর মানে হল ‘ফ্লোটিলা-১৩’। এদের স্লোগান ও ইসরাইলী সেনাবাহিনীর অনূরূপ। ‘হলোকাষ্ট নেভার এগেইন’। এরা মঝা করে বলে ‘When the going gets tough, the Jews get pissed.’
সায়াতেত ১৩ ইসরাইলের অন্যতম এলিট ইউনিট, এরা জিম্মি উদ্ধারে বিশেষ পারদর্শী, পৃথিবীর যেকোন দেশে যে কোন সময় এর খুন করতে প্রস্তুত। এদের মিশন লোক সমক্ষ্যে প্রকাশ করা হয় কিন্তু এদের কোন সদস্য কখনো লোক সমক্ষে আসেনা। এদের সবচেয়ে প্রচলিত জনপ্রিয় অপারেশন ১৯৭২ সালে মিউনিখ অলম্পিকে যখন ফিলিস্তিনি গেরিলারা এদের অলম্পিয়ানদের মেরে ফেলে তখন এরা সারা পৃথিবী ঘুরে সেই সব ফিলিস্তিনিদের খুন করে।

বন্ধুক যুদ্ধের পাশাপাশি এরা ইসরাইলি খালি হাতের মারামারি “রাভ মাগা” এ দক্ষ। এই কমান্ডো গ্রুপ যখন বের হয় তখন শূধু খুন করার জন্যই বের হয়।

গ্রীন বেরেটা

গ্রীন বেরেটা
ইউ এস আর্মির স্পেশাল ফোর্স। এরা সাধারনত সবুজ বেরেট পরে। এদের কাজ ও অনেকটা ব্রিটেনের এম আই-৬ এর মত। দেশ বিদেশ যারাই আমেরাইকার জন্য থ্রেট তাদের খতম করা।

এরা কখনো কখনো সরাসরি যুদ্ধ না করে স্থানীয়দের ট্রেনিং দিয়ে দুই বিবাদমান গ্রুপের মধ্যে যুদ্ধ বাধাতে শুরু করে যা তারা আফগানিস্থান, ভিয়েতনাম, কোরিয়ায় করেছে। এদের কাজ ও অনেক টা গুপ্তচরের মত। যারাই এই এলিট ফোর্সে আসতে চায় তাদের যোগ্যতা ১২ টি বিষয়ের ওপর থাকতে হয় ‘intelligence, physical fitness, motivation, trustworthiness, accountability, maturity, stability, judgment, decisiveness, teamwork, influence, and communications’ আবেদন করার মাত্র ৪০% এর এই যোগত্য থাকে।

এদের ট্রেনিং ভীষন কষ্ট সাধ্য। একটা উদাহরন দেই তাদের হাতে একটা জীবিত মোরগ সহ ৪০ মাইলের পথ পাড়ি দিতে হয় যেখানে পদে পদে ট্রেইন্ড গ্রীন বেরেটা তাদের বাধা সৃষ্টি করে। এই ৪০ মাইল তাদের শুধু একটা কম্পাস দেয়া হয় আর ওই জীবিত মোরগ। বেশির ভাগ সময়ই দেখা যায় ট্রেইনি ওই মোরগ আগুনের অভাবে কাচা খেয়ে ফেলে।

নেভী সীল
নেভী সীল
ইউ এস আর্মির সব চেয়ে এলিট গ্রুপ। পুরা ইউ এস আর্মিতে মাত্র ২০০০ নেভী সীল আছে। আমার জানা মতে বাংলাদেশে মাত্র ২৯ জন সীল ট্রেনিং করেছে। অন্যান্য কমান্ডো গ্রুপ যে সব ট্রেনিং করে এদের তা সবই নিতে হয় কিন্তু অনেক বেশী মাত্রায় কারন এরাই যে শ্রেষ্ঠ। এদের শারীরিক যোগ্যতা এদের সুপার হিউম্যানে পরিনত করে। সদস্যরা ১৭ থেকে ২৮ বছর বয়সী। কমপক্ষে এক বছর সীল ট্রেনিং নিতে হয়।

দেখুন এদের যোগ্যতা
500 yd (460 m) swim using breast or combat sidestroke in under 12:30 with a competitive time of under 10:30.
At least 42 push-ups in 2 minutes with a competitive count of 79 or more.
At least 50 sit-ups in 2 minutes with a competitive count of 79 or more.
At least 6 pull-ups from a dead hang (no time limit) with a competitive count of 11 or more.
Run 1.5 mi (2.4 km) in boots and trousers in under 11:30 with a competitive time of 10:20 or less.

২৪ সপ্তাহ ফিজিক্যাল ট্রেনিং, মাইন যুদ্ধ, ডাইভিং এর ট্রেনিং এর পর ২৬ সপ্তাহ সীল কোয়ালিফিকেশন ট্রেনিং যার মধ্যে প্যারাসুট ট্রেনিং থেকে, SERE, হাতাহাতি যুদ্ধ কি নেই। এরা পৃথিবীর অন্যতম সেরা যোদ্ধা।
এর বাইরে আছে, ইউ এস আর্মি রেঞ্জার, ডেল্টা ফোর্স, ব্রিটিশ SAS বাহিনী।














বিশ্বের শীর্ষ ১০টি সেনাবাহিনী


বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর অবস্থান ৬৮তম

১০ পাকিস্তানী সেনাবাহিনী
পাকিস্তানী সেনাবাহিনী

>>পাকিস্তানী সেনাবাহিনীর জন্ম ১৯৪৭ সালে যার বর্তমান সৈন্যের সংখ্যা প্রায় ৫ লাখ ৫০ হাজার । এই বাহিনীর উল্লেখযোগ্য অবদান প্রতিবেশী দেশ আফগানিস্থান ও ভারতের সাথে সীমান্তযুদ্ধ, ৯০ দশকে সোমালিয়া এবং উপসাগরীয় যুদ্ধে উপস্থিতি। এই বাহিনী বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রের সাথে আল-কায়েদা ও তালেবান নির্মূলে কাজ করছে। পাশাপাশি সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রের মিত্র তারা।

৯ ইসরায়েলি সেনাবাহিনী


>>ইসরায়েল বিশ্বের একমাত্র দেশ যেখানে পুরুষ এবং মহিলাদের সমন্বয়ে প্রতিরক্ষাবাহিনী গঠিত। ইসরায়েলি সেনাবাহিনী ১৯৪৮ সালে প্রতিষ্ঠিত এবং এর সৈন্যের সংখ্যা প্রায় ১ লাখ ৮৭ হাজার । উল্লেখযোগ্য ভূমিকা আরব-ইসরায়েল ছয় দিনব্যাপী যুদ্ধ, লেবানন এবং ফিলিস্তিনের সঙ্গে দ্বন্দ্ব।
অন্যতম সাফল্য মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সাথে মিত্রজোট করে বিশ্বব্যাপী ইহুদি আগ্রাসন সৃষ্টি।

 ০৮ রাশিয়ান সেনাবাহিনী


>>১৯৯২ সালে প্রতিষ্ঠিত আধুনিক রাশিয়ান সেনাবাহিনী গ্রাউন্ড ফোর্স হিসাবে পরিচিত। যার বর্তমান সৈন্যের সংখ্যা প্রায় ১০ লাখ ২৭ হাজার। পূর্ববর্তী রাশিয়ান সামরিক বাহিনী রেড আর্মি অন্তর্ভুক্ত ছিল। আঞ্চলিক দ্বন্দ্ব, উভয় বিশ্ব যুদ্ধ এবং শীতল যুদ্ধের সাথে জড়িত ছিল রাশিয়ান সামরিক বাহিনী । ১৯৯১ সালে সোভিয়েত ইউনিয়ন পতন আগে এটি ছিল বিশ্বের অত্যন্ত শক্তিশালী সামরিক বাহিনী । যা সেই সময় সৈন্য এবং পারমাণবিক অস্ত্র সংখ্যার দিক মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের চেয়ে এগিয়ে ছিল।
৭ তুর্কি সেনাবাহিনী

>>তুর্কি সেনাবাহিনী প্রতিষ্ঠিত হয় ১৯০০ সালে। এর সৈন্যের সংখ্যা প্রায় ৪ লাখ ২ হাজার। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় নিরপেক্ষ অবস্থান বিশ্বকে চমকে দেয়। যদিও তুর্কি সেনা কোরিয়ান যুদ্ধের সাথে জড়িত ছিল। সীমান্তযুদ্ধে রাশিয়া, ব্রিটেন, গ্রীস, ফ্রান্স ও ইতালি প্রতিদ্বন্দিতা করেছে। তুরস্ক দ্বিতীয় বৃহত্তম দেশ হিসেবে ন্যাটোর গ্রাউন্ড ফোর্স হিসেবে কাজ করছে।

  ৬ উত্তর কোরিয়ান সেনাবাহিনী



>>উত্তর কোরিয়ান সেনাবাহিনী ১৯৩৯ সালে প্রতিষ্ঠিত। যার সৈন্যের সংখ্যা ১১ লাখ ৬ হাজার। কোরিয়ান যুদ্ধ, ভিয়েতনাম যুদ্ধে উত্তর কোরিয়ান সেনাবাহিনীর ভূমিকা ছিল। উত্তর ও দক্ষিণ কোরিয়ার মধ্যে চাপা উত্তেজনা আজও বিদ্যমান।
উত্তর কোরিয়া সাম্প্রতিক বছরগুলিতে হয়েছে তার পারমাণবিক এবং রাসায়নিক অস্ত্র যোগ্যতা প্রমান করে নিশ্চিত করেছে দক্ষিণ কোরিয়ার সঙ্গে জোট বাধা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রসহ বিভিন্ন দেশের বিরুদ্ধে তারা হুমকি হতে পারে।

৫ জার্মান সেনাবাহিনী
জার্মান সেনাবাহিনী

>>হিটলারের উত্থান জার্মান সেনাবাহিনীর শক্ত অবস্থান তৈরি করে। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের জন্য জার্মান সেনাবাহিনীকে দায়ী করা হয় যখন পোল্যান্ডকে আক্রমন করে হিটলার বাহিনী। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর জার্মানি পূর্ব এবং পশ্চিম এই দুই ভাগ হয়। ১৯৯০ সালে পূর্ব এবং পশ্চিম জার্মানি একত্রিত হলে নবউদ্যমে যাত্রা শুরু করে জার্মান সেনাবাহিনী । বর্তমানে এর সৈন্যের সংখ্যা ২ লাখ।

৪ ভারতীয় সেনাবাহিনী
ভারতীয় সেনাবাহিনী

>>ভারতীয় সেনাবাহিনী প্রতিষ্ঠিত হয় ১৯৪৭ সালে। বর্তমানে এর সৈন্যের সংখ্যা ১১ লাখ।
বিশ্বযুদ্ধ ও বিভিন্ন ক্ষেত্রে স্বাধীনতার জন্য লড়াই জড়িত করেছে ভারতীয় সেনাবাহিনী।
পাকিস্তানী সেনাবাহিনী তাদের প্রতিদ্বন্দ্বী বাহিনী।

৩ ব্রিটিশ সেনাবাহিনী

ব্রিটিশ সেনাবাহিনী
>>ব্রিটিশ সেনাবাহিনী প্রতিষ্ঠিত হয় ১৬৬১ সালে। ফরাসী সম্রাট্ নেপোলিয়েনের বিরুদ্ধে যুদ্ধ, বিপ্লবী যুদ্ধ এবং উভয় বিশ্ব যুদ্ধসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে অবদান ছিল ব্রিটিশ সেনাবাহিনীর।
ব্রিটিশ সেনাবাহিনীতে উত্তর আয়ারল্যান্ড এবং বালকানস এর উল্লেখযোগ্য উপস্থিতি রয়েছে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সাথে ১৯৯০ সালের উপসাগরীয় যুদ্ধের পাশাপাশি সন্ত্রাসবাদ মোকাবেলায় ৯/১১ এর পর থেকে স্থায়ীভাবে ব্রিটিশ সেনাবাহিনী কাজ করে যাচ্ছে।
ব্রিটিশ সেনাবাহিনীর সক্রিয় সৈন্যের সংখ্যা ২ লাখ ২৭ হাজার । যা ফ্রান্সের পর ইউরোপীয় ইউনিয়নের দ্বিতীয় বৃহত্তম সামরিক বাহিনী।

২ চীনা সেনাবাহিনী

চীনা সেনাবাহিনী
>>বিশ্বের বৃহত্তম চীনা সেনাবাহিনী ১৯২৭ সালে প্রতিষ্ঠিত, যার সৈন্যের সংখ্যা ২২ লাখ ৮৫ হাজার। সিনো-জাপানি দ্বন্দ্ব, দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ, কোরিয়ান যুদ্ধ এবং ভিয়েতনাম যুদ্ধের সাথে জড়িত ছিল এই বাহিনী।
ছেলেদের ১৮ বছর হলে চীনা সেনাবাহিনীতে আবেদন করতে পারে।

১ মার্কিন সেনাবাহিনী
মার্কিন সেনাবাহিনী

>>মার্কিন সেনাবাহিনী ১৭৭৫ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়। এই বাহিনী দু’টি বিশ্ব যুদ্ধে অংশগ্রহন, কোরিয়ান যুদ্ধ, ভিয়েতনাম, উপসাগরীয় যুদ্ধ ও সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধে নেতৃত্ব দিচ্ছে।
বর্তমানে মার্কিন সেনাবাহিনীতে ওভার রিজার্ভ এবং ন্যাশনাল গার্ড সৈন্যের সংখ্যা ১৪ লাখ ৫৬ হাজার। এই বাহিনী স্বেচ্ছাসেবক হিসেবে জার্মানি, ইতালি, কসোভো, জাপান ও কোরিয়ার সঙ্গে কাজ করে যাচ্ছে।




বিশ্বের প্রায় প্রতিটি দেশের রয়েছে নিজস্ব সেনাবাহিনী । যার কাজ হল আভ্যন্তরীণ ও বহিরাগত শত্রু থেকে নিজ সার্বভৌমত্ব রক্ষা করা। বিশ্বের শীর্ষ ১০টি সেনাবাহিনীর তালিকা করা হয়েছে সেনা ইতিহাস, বর্তমান কার্যক্ষেত্র, সেনা সংখ্যা সর্বোপরি দক্ষতা ও খ্যাতির ভিত্তিতে। এই সেনাবাহিনীর অধিকাংশ ১ম বিশ্বযুদ্ধ্ব, দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ এবং কোরীয় যুদ্ধে জড়িত ছিল। উপরন্তু, এই সামরিকবাহিনী তাদের নিজ দেশের স্বাধীনতার জন্য যুদ্ধে সরাসরি জড়িত ছিল।